শিরোনাম:
●   শেখ হাসিনা কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তনে সফল - এমপি শাওন।।লালমোহন বিডিনিউজ ●   বৃষ্টির জন্য মোনাজাতে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না।। লালমোহন বিডিনিউজ ●   লালমোহনে নারীদেরকে দিয়ে জমি ও পুকুর দখল চেষ্টার অভিযোগ।।লালমোহন বিডিনিউজ ●   অবশেষে প্রতিবন্ধী ভাতা পেল অন্ধ আলমগীর গেদু।।লালমোহন বিডিনিউজ ●   ভাইয়ের প্রতারণার শিকার প্রতিবন্ধী ভাইয়ের মানবেতর জীবন।।লালমোহন বিডিনিউজ ●   লালমোহনে রহমতের বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার ও নামাজ আদায়।।লালমোহন বিডিনিউজ ●   লালমোহনে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আকতার হোসেনের পথসভা।।লালমোহন বিডিনিউজ ●   লালমোহনে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী লাবু পাঞ্চায়েতের মত বিনিময় ●   প্রধানমন্ত্রী ও এমপি শাওনের প্রতি লালমোহনের ভূমিহীনদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ●   নারীদের গলাধাক্কা দিলেন লালমোহনের মেয়র, ভিডিও ভাইরাল।। লালমোহন বিডিনিউজ
ঢাকা, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১

Lalmohan BD News
বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০১৫
প্রথম পাতা » রাজনীতি | শিরোনাম | সর্বশেষ » পৌর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে চার স্তরের নিরাপত্তা
প্রথম পাতা » রাজনীতি | শিরোনাম | সর্বশেষ » পৌর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে চার স্তরের নিরাপত্তা
৫৪৭ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০১৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পৌর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে চার স্তরের নিরাপত্তা

লালমোহন বিডিনিউজ ,সাইফ বাবলু ঢাকা :আসন্ন পৌরসভা--- নির্বাচনে ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্র ঘিরে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। তবে সাধারণ ভোটকন্দ্রগুলোতে তিন স্তরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যে র‌্যাব, পুলিশসহ গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কাজ শুরু করেছে। তবে ভোটকেন্দ্রগুলো ঘিরে নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হবে ভোট গ্রহণের দু’দিন আগে থেকেই। মূলত সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে পৌর নির্বাচনের লক্ষ্যেই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসব প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। এরই অংশ হিসেবে চলতি ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে নির্বাচনী এলাকাগুলোতে অস্ত্রধারী ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারে পুলিশের বিশেষ অভিযান শুরু হচ্ছে। আর আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে ওসব এলাকায় যৌথ অভিযানে নামবে সংশ্লিষ্ট বাহিনী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ইসি সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, আসন্ন পৌর নির্বাচনে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন ও জামায়াত-শিবিরের নাশকতার আশঙ্কায় খুলনা, রাজশাহী, রংপুর ও চট্টগ্রাম বিভাগের বেশকিছু জেলায় কঠোরভাবে বিশেষ অভিযান চালানো হবে। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যে সারাদেশে সন্ত্রাসী ও অবৈধ অস্ত্রবাজদের তালিকা হালনাগাদের কাজ শুরু করা হয়েছে। একই সাথে পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের তালিকা তৈরিরও নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়াও ভ্রাম্যমাণ আদালতের সংখ্যা বাড়ানো হবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে নির্বাচনের সময় স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে বিপুল সংখ্যক বিজিবি এবং উপকূলীয় এলাকাগুলোতে কোস্টগার্ড মোতায়েন করা হবে। পৌর নির্বাচনকে সামনে রেখে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে কর্মরত পুলিশ সদস্যদের ছুটি (বিশেষ কারণ ছাড়া) বাতিল করা হচ্ছে।

সূত্র জানায়, আসন্ন পৌর নির্বাচন ভীতিমুক্ত করতে এক সপ্তাহ আগেই সংশ্লিষ্ট এলাকার বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র থানায় জমা দেয়ার নির্দেশনা আসতে পারে। রীতি অনুযায়ী এক সপ্তাহ আগে অর্থাৎ ২৩ ডিসেম্বর বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র জমা নেয়ার কথা। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। তাছাড়াও আসন্ন পৌর নির্বাচনে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র জমা দেয়ার পরিবর্তে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রদর্শনের নিষেধাজ্ঞাসহ বেশ কিছু শর্ত আরোপেরও চিন্তা-ভাবনা চলছে।

তবে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের পর এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আগামী ১৯ ডিসেম্বর ইসির সাথে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর আনুষ্ঠানিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। তার আগেই সদর দফতর থেকে পুলিশের প্রত্যেক রেঞ্জ ডিআইজি ও সংশ্লিষ্ট এলাকার পুলিশ সুপারদের (এসপি) কাছে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। ওসব এলাকায় অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

ইসির সাথে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বৈঠকে নির্বাচনী আইন এবং আচরণবিধিসহ বিভিন্ন নির্দেশনা সুষ্ঠুভাবে পরিপালনের পরিবেশ সুগম করা এবং ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা-বিষয়ক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। ওই সভায় সব রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, পুলিশ, বিজিবি, আনসার, এনএসআই, ডিজিএফআই, ডিবি ও কোস্টগার্ডসহ সব বাহিনীর প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

সূত্র আরো জানায়, এদেশে প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীকে পৌরসভার মেয়র নির্বাচন হবে আগামী ৩০ ডিসেম্বর। একইদিন নির্দলীয়ভাবে কাউন্সিলরও নির্বাচিত হবে। সারাদেশে ২৩৪টি পৌরসভার মোট ৩ হাজার ৫৮২টি কেন্দ্রে একযোগে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য নির্বাচনের আগের দিন থেকেই কেন্দ্র ছাড়াও সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি ও আনসার সদস্যরা আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত থাকবে।

এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যে পদস্থ কর্মকর্তাদের নিয়ে পুলিশ সদর দফতরে একটি বৈঠক হয়েছে। আইজিপি সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে একাধিক অতিরিক্ত আইজিপি, কয়েকজন রেঞ্জ ডিআইজি, অনেক জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) ছাড়াও র‌্যাবসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের পদস্থ কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে জঙ্গিবাদ দমনের পাশাপাশি আসন্ন পৌরসভা নির্বাচন নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা হয়। ওই সময় নির্বাচনের পূর্বাপর বিষয়ে ডিআইজি ও এসপিদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন আইজিপি।

এদিকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন- নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিলে ৯ ডিসেম্বও থেকে প্রচারণা শুরুর কথা থাকলে মূলত ১৩ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর থেকেই পুরোদমে জমে উঠবে নির্বাচনী প্রচারণা। এক্ষেত্রে অনেক প্রার্থীই তাদের পক্ষে কাজ করাতে সন্ত্রাসী ও অস্ত্রবাজদের দলে ভেড়ানোর চেষ্টা চালানোর আশঙ্কা রয়েছে। এ কারণে ১৫ ডিসেম্বও থেকে একযোগে সারাদেশে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও সন্ত্রাসীদেও গ্রেফতারে অভিযান শুরুর পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। এ অভিযান চালানো হবে দল-মত নির্বিশেষে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতিটি নির্বাচনী এলাকার সন্ত্রাসী ও অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রধারীদের তালিকা হালনাগাদ করতে সংশ্লিষ্ট রেঞ্জের ডিআইজি ও এসপিদের মাধ্যমে মাঠপর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

তাছাড়া পৌর নির্বাচনে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকাও প্রস্তুত করার জন্য থানা পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও পুলিশের বিশেষ শাখাকে (এসবি) নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এ প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যে পুলিশ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার পাশাপাশি র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নও (র‌্যাব) সারাদেশে তৎপরতা বাড়িয়েছে। তালিকাভুক্ত ও চিহ্নিত সন্ত্রাসীদেও গ্রেফতারের পাশাপাশি ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা যাতে নাশকতা চালিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করতে না পারে সেজন্য র‌্যাবের গায়েন্দা ইউনিট কাজ করছে। নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি থানা ও জেলায় তারা খোঁজখবর নিচ্ছেন।

অন্যদিকে পৌর নির্বাচন পরিচালনার জন্য নির্বাচন কমিশন সম্ভাব্য ব্যয় নির্ধারণ করেছে প্রায় ১শ’ কোটি টাকা। তারমধ্যে নির্বাচনী কাজে ৪৪ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৫০০ টাকা এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য ৫৫ কোটি ৭ লাখ ৫৮ হাজার ৫০০ টাকা। নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, আনসার, এপিবিএন, কোস্টগার্ড, গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা এ টাকা পাবেন।

তবে পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত আইজিপি পদমর্যাদার এক কর্মকর্তা বরাদ্দকৃত এ টাকা অপ্রতুল বলে দাবি করেছেন। তার মতে- এতো কম বাজেটে বিপুল সংখ্যক আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যয় মেটানো কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়াবে। আগামী ১৯ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সাথে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বরাদ্দকৃত টাকা বৃদ্ধির বিষয়টি উত্থাপন করা হবে। তবে এবার পৌর নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে না- এমন ইঙ্গিত থেকেই এবারের বাজেটে সশস্ত্র বাহিনীর জন্য ব্যয় বরাদ্দের প্রস্তাব করেনি নির্বাচন কমিশন।

নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে র‌্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান বলেন, এ মুহূর্তে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে পেশাদার অপরাধী, নাশকতাকারী, অবৈধ অস্ত্রধারীদেও গ্রেফতারের বিষয়টি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া ভোটার ও প্রার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অন্য সংস্থাগুলোর সাথে সমন্বয় করে পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
একই প্রসঙ্গে আইজিপি একেএম শহীদুল হক বলেন, পৌর নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও পেশিশক্তিমুক্ত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। যে কোনো ধরনের সহিংসতা মোকাবেলায় নির্বাচন কমিশনের চাহিদা ও মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে পুলিশ। যাদের কারণে নির্বাচনের পরিবেশ বিঘ্নিত হতে পারে পুলিশ এমন পেশাদার ও চিহ্নিত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনবে।

আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল মোবারক বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনায় আগামী ১৯ ডিসেম্বর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসারদের সাথে বৈঠকে বসবে ইসি। নির্বিঘ্নে পৌর নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে বৈঠকে আলোচনার জন্য ৬টি এজেন্ডা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এজেন্ডাগুলো হচ্ছে প্রাক-নির্বাচনী আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনা। নির্বাচনপূর্ব শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে করণীয় নির্ধারণ। সন্ত্রাসী, মাস্তান ও চাঁদাবাজদেও গ্রেফতার এবং তাদেও দৌরাত্ম্য রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ। নির্বাচনী কার্যক্রম গ্রহণ এবং নির্বাচনী দ্রব্যাদি পরিবহন ও সংরক্ষণে নিরাপত্তা বিধান।



এ পাতার আরও খবর

শেখ হাসিনা কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তনে সফল - এমপি শাওন।।লালমোহন বিডিনিউজ শেখ হাসিনা কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তনে সফল - এমপি শাওন।।লালমোহন বিডিনিউজ
বৃষ্টির জন্য মোনাজাতে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না।। লালমোহন বিডিনিউজ বৃষ্টির জন্য মোনাজাতে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না।। লালমোহন বিডিনিউজ
লালমোহনে নারীদেরকে দিয়ে জমি ও পুকুর দখল চেষ্টার অভিযোগ।।লালমোহন বিডিনিউজ লালমোহনে নারীদেরকে দিয়ে জমি ও পুকুর দখল চেষ্টার অভিযোগ।।লালমোহন বিডিনিউজ
অবশেষে প্রতিবন্ধী ভাতা পেল অন্ধ আলমগীর গেদু।।লালমোহন বিডিনিউজ অবশেষে প্রতিবন্ধী ভাতা পেল অন্ধ আলমগীর গেদু।।লালমোহন বিডিনিউজ
ভাইয়ের প্রতারণার শিকার প্রতিবন্ধী ভাইয়ের মানবেতর জীবন।।লালমোহন বিডিনিউজ ভাইয়ের প্রতারণার শিকার প্রতিবন্ধী ভাইয়ের মানবেতর জীবন।।লালমোহন বিডিনিউজ
লালমোহনে রহমতের বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার ও নামাজ আদায়।।লালমোহন বিডিনিউজ লালমোহনে রহমতের বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার ও নামাজ আদায়।।লালমোহন বিডিনিউজ
লালমোহনে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আকতার হোসেনের পথসভা।।লালমোহন বিডিনিউজ লালমোহনে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আকতার হোসেনের পথসভা।।লালমোহন বিডিনিউজ
লালমোহনে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী লাবু পাঞ্চায়েতের মত বিনিময় লালমোহনে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী লাবু পাঞ্চায়েতের মত বিনিময়
প্রধানমন্ত্রী ও এমপি শাওনের প্রতি লালমোহনের ভূমিহীনদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ প্রধানমন্ত্রী ও এমপি শাওনের প্রতি লালমোহনের ভূমিহীনদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ
নারীদের গলাধাক্কা দিলেন লালমোহনের মেয়র, ভিডিও ভাইরাল।। লালমোহন বিডিনিউজ নারীদের গলাধাক্কা দিলেন লালমোহনের মেয়র, ভিডিও ভাইরাল।। লালমোহন বিডিনিউজ

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)